
মো: মামুন অর রশিদ
সহকারী পরিচালক
বিভাগীয় প্রধান
প্রশিক্ষণ ও প্রকাশনা বিভাগ
ফোকাল পার্সন
সমৃদ্ধি কর্মসূচী

মোঃ জাকির হোসেন
উপজেলা কর্মসূচি সমন্বয়কারী

মোসাঃ মাকসুদা খাতুন
উপজেলা প্রোগ্রাম অফিসার, গোদাগাড়ী

জেবুন নেছা
উপজেলা প্রোগ্রাম অফিসার, বাগমারা

মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন
সহকারী উপজেলা কর্মসূচি সমন্বয়কারী

ওয়াহিদ আল মাহমুদ
সমৃদ্ধি স্বাস্থ্য কর্মকর্তা
মোঃ আমিনুল হক
উপজেলা কর্মসূচি সমন্বয়কারী
মোঃ আমিনুল হক
উপজেলা কর্মসূচি সমন্বয়কারী
মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
সহকারী উপজেলা কর্মসূচি সমন্বয়কারী
মোঃ মামুনুর রশিদ
সমৃদ্ধি স্বাস্থ্য কর্মকর্তা
সমৃদ্ধি কর্মসূচী
“দারিদ্র দূরীকরণের লক্ষ্যে দরিদ্র পরিবারসমূহের সম্পদ ও সক্ষমতা বৃদ্ধি (সমৃদ্ধি) কর্মসূচি”
কর্মসূচি আরম্ভ: ২০১৪ সাল থেকে বর্তমান পর্যন্ত চলমান।
- সমৃদ্ধি গণিপুর ইউনিয়নের শিক্ষা কেন্দ্রে নৃত্যরত শিশু
- সমৃদ্ধি গণিপুর ইউনিয়নে যুবদের খেলাধুলা
- সমৃদ্ধি গণিপুর ইউনিয়নে জাতীয় কন্যশিশু দিবস উদযাপন
- সমৃদ্ধি গণিপুর ইউনিয়নে আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী দিবস পালন
- সমৃদ্ধি গণিপুর ইউনিয়নে পরিচালিত স্যাটেলাইট ক্লিনিকের মাধ্যমে স্বাস্থ্য ক্যাম্প
- সমৃদ্ধি গণিপুর ইউনিয়নের সমৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় প্রবীনদের চোখের ছানি অপারেশন
- জাহানাবাদ ইউনিয়নে সমৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় স্বাস্থ্য সেবিকাদের ব্যাগ ও ছাতা বিতরণ
- জাহানাবাদ ইউনিয়নে সমৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় স্বাস্থ্য সেবিকাদের ব্যাগ ও ছাতা বিতরণ
- বানেশ্বর ইউনিয়নে সমৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় স্বাস্থ্য সেবিকাদের ব্যাগ ও ছাতা বিতরণ
- বানেশ্বর ইউনিয়নে সমৃদ্ধি কর্মসূচীর যুব ওয়ার্ড সমন্বয় সভা
- বানেশ্বর ইউনিয়নে সমৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় স্বাস্থ্য সেবায় পরিচালিত স্যাটেলাইট ক্লিনিক
- বানেশ্বর ইউনিয়নে সমৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় যুব দিবস পালন
- বানেশ্বর ইউনিয়নের সমৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় যুব সমাজের আত্ম-উপলদ্ধি, নেতৃত্ববিকাশ ও করণীয় শীর্ষক প্রশিক্ষণ
- বানেশ্বর ইউনিয়নের সমৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় স্যানিটারি ল্যাট্রিন নির্মানের উপকরণ সরবরাহ
- বানেশ্বর ইউনিয়নের সমৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় যুবদের খেলাধুলা
- বানেশ্বর ইউনিয়নের সমৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় নৃত্য প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহণকৃত নৃত্যরত শিশু
- বানেশ্বর ইউনিয়নের সমৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় শিক্ষা সহায়তা কেন্দ্রে অধ্যয়ণরত শিক্ষার্থী
- বানেশ্বর ইউনিয়নের সমৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় খেলাধুলা প্রতিযোগীতা
শতফুল বাংলাদেশ ২০১৪ সালে পিকেএসএফ এর সহায়তায় মানব মর্যাদা ও জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে সমৃদ্ধি নামক একটি দীর্ঘমেয়াদী কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে আসছে। অত্র ইউনিয়নে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে পূষ্টি ও স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা সহায়তা, কৃষির উন্নয়ন,আর্থিক সেবা, যুবদের উন্নয়ন কার্যক্রম, কিশোর কিশোরীদের উন্নয়ন, ভিক্ষুক পূর্নবাসন, কমিউনিটিভিত্তিক উন্নয়ন কার্যক্রম, দিবস উৎসব পালনসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
সমৃদ্ধি কর্মসূচীর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য:
- দরিদ্র পরিবার সমুহের সম্পদ ও সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং পরিবারের প্রতিটি সদস্যের মানব মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করা।
- দরিদ্র পরিবারগুলোকে ক্ষমতায়িত করা যাতে তারা টেকসই ভিত্তিতে তাদের দারিদ্র হ্রাস ও দূরীকরণের লক্ষে দৃপ্ত পদক্ষেপে এগিয়ে যেতে পারে।
- স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও পুষ্টিতে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর অভিগম্যতা নিশ্চিত করা বিশেষত: নারী ও শিশুদের প্রতি বিশেষ নজর দেয়া।
শতফুল বাংলাদেশ এর সমৃদ্ধি কর্ম এলাকা:
রাজশাহী জেলার বাগমারা উপজেলার গণিপুর ইউনিয়ন, মোহনপুর উপজেলার জাহানাবাদ ইউনিয়ন ও পুঠিয়া উপজেলার বানেশ্বর ইউনিয়ন।
কার্যক্রমসমূহ:
শিক্ষাঃ শিক্ষা জাতীর মেরুদন্ড। শিক্ষা ছাড়া কোন জাতী উন্নতি করতে পারে না। বর্তমানে শিক্ষায় ব্যাপক পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে যেমন সমাজের উচ্চ শ্রেনীর ছেলেমেয়েরা অধুনিক,উন্নত ও মানসম্মত শিক্ষার সুযোগ পাচ্ছে পাশাপাশি গ্রামীন দরিদ্র ঘরের শিশুরা এই সুয়োগ তেকে বঞ্চিত হচ্ছে। ফলে শিক্ষাক্ষেত্রে ব্যাপক পার্থক্য তৈরী হয়ে যাচ্ছে। সেজন্য গ্রামীন দরিদ্র শিশুরাও যেন অধুনিক ও মানসম্মত শিক্ষা অজর্নন করতে পাওে সেই লক্ষে সমৃদ্ধি শিক্সা সহায়তা কেন্দ্র পরিচালনা করা হচ্ছে। শিক্ষার মান উন্নয়ন, ঝরেপড়া রোধ,দেশপ্রেম,সৃজনশীলতা,ক্রিড়া সাংস্কৃতিক ও স্বাস্থ্যপূষ্টি শিক্ষাসহ শিশুর উন্নয়নে নানাবিধ শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে। সমৃদ্ধি শিক্ষা সহায়তা কেন্দ্রে শিশু, প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের স্কুলের পড়া তৈরিতে সহায়তা করা হচ্ছে।
পুষ্টি ও স্বাস্থ্যসেবাঃ স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। গ্রামীন জনগোষ্ঠী স্বাস্থ্য সচেতনতা কম থাকার কারণে সাধারণ অসূস্থ্যতা দেখা দিলে সহজে ডাক্তরের নিকট যায় না এবং বিশেষ করে মহিলারা বিভিন্ন ধরণের রোগ নিয়েই জীবনযাপন করে থাকেন। প্রত্যন্ত গ্রামের মানষের স্বাস্থ্যশিক্ষা এবং তাদের সঠিক চিকিৎসা প্রদানের লক্ষ্যে সমৃদ্ধি কর্মসূচির মাধ্যমে স্ট্যাটিক ক্লিনিক, স্যাটেলাইট ক্লিনিক, বিশেষ স্বাস্থ্য ক্যাম্প ও বিশেষ চক্ষু ক্যাম্প আয়োজন করা হয়ে থাকে। চিকিৎসককে রোগীদের অতিনিকটে নিয়ে গেছে সমৃদ্ধি কর্মসূচির স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম। একটি ইউনিয়নের সকলকে চিকিৎসা এবং গর্ভবতী মা,পুষ্টিহীন শিশু ও অতিদরিদ্র রোগীদের বিনামূল্যে ঔষধ বিতরণ করা হয়।
শতভাগ পারিবারিক স্যানিটারী ল্যাট্রিনঃ অতিদরিদ্র পরিবার যাদের বাড়ীতে স্যানিটারী ল্যাট্রিন নাই এমন পরিবার নির্বাচিত করে স্যানিটারী ল্যাট্রিন তৈরী করে দেওয়া হয়েছে। গণিপুর ইউনিয়নে এপর্যন্ত ৪০০টি পরিবারে স্যনিটারী ল্যট্রিন প্রদান করা হয়েছে। সিরামিকের প্যান, গ্যাসপাইপ,লাইন পাইপ, সিমেন্ট দিয়ে তৈরী রিং এবং ঘর তৈরীর জন্য ঢেউটিন দেওয়া হয়েছে। সমৃদ্ধি কর্মসূচি হতে প্রদানকৃত ল্যাট্রিন সমূহ স্বাস্থ্যসম্মতভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে।
কমিউনিটি ভিত্তিক উন্নয়ন কার্যক্রমঃ গ্রামীন অবকাঠামো উন্নয়নে সমৃদ্ধি কর্মসূচি কালভার্ট নির্মাণ, স্যানেটারী ল্যাট্রিন নির্মান, গভীর ও অগভীর নলকুপ স্থাপন এবং ওয়ার্ড সেন্টার নির্মাণ করা হচ্ছে। কমিউনিটির যেকোন সমস্যা সমাধানে জনগনকে উদ্বুদ্ধ করা হয়ে থাকে।
ভিক্ষুক পুনর্বাসন কার্যক্রমঃ দারিদ্রতার চরম পর্যায় হলো ভিক্ষাবৃত্তি। ভিক্ষাবৃত্তি একজন মানুষের চরম অসহায়ত্বের প্রতিক। চরম সম্মান ও মর্যাদাহীন একটি কাজ হলো ভিক্ষাবৃত্তি। কাউকে বাদ দিয়ে উন্নয়ন সম্ভব নয়,তাই সমাজে ভিক্ষুকদেও উন্নয়ন ও মর্যাদাপূর্ন জীবন উপহার দেয়ার জন্য সমৃদ্ধি কর্মসূচির মাধ্যমে পূর্নবাসন করা হয়। গণিপুর ইউনিয়নে ২০১৬ সাল হতে প্রতিবছর ২জন করে মোট ৮ জন ভিক্ষুককে ১০০০০০/- লক্ষ টাকার সম্পদ দিয়ে পূর্নবাসন করা হয়েছে। ৮ জন ভিক্ষুক এখন আর ভিক্ষা করেন না বরং অন্য ভিক্ষুকদের ভিক্ষা দেন। পূনর্বাসিত আটজন ভিক্ষুই এখন স্বাবলম্বী । তারা এখন সম্পদের মালিক। তারা এখন সমাজে অনেক সম্মান ও মর্যাদার সাথে জীবনযাপন করছেন।
বিশেষ সঞ্চয় কার্যক্রমঃ অতিদরিদ্র মানুষকে সম্পদের মালিক বানানোর জন্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সঞ্চয়ের মাধ্যমে সম্পদে পরিনত করা হচ্ছে। গণিপুর ইউনিয়নে হতদরিদ্র ও অসহায় ৬টি পরিবারকে এই সহায়তার আওতায় আনা হয়েছে। ৬ জনই এখন সম্পদের মালিক হয়ে সমাজে সম্মনের সাথে বসবাস করছে। আস্তে আস্তে সম্পদের পরিমান বৃদ্ধি পেয়ে চরেলে
ক্রিড়া ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রমঃ সমৃদ্ধি শিক্ষ সহায়তা কেন্দ্রের শিক্ষার্থি ও যুবদের লেখাপড়ার পাশাপাশি ক্রিড়া এবং সাংস্কৃতিক মনা করে গড়ে তোলার লক্ষে প্রতি বছর সমৃদ্ধি ইউনিয়নে বার্ষিক ক্রিড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। সূস্থ্যসবল ও মাদকমুক্ত সমাজ গড়ে তোলার জন্য এই কার্যক্রম খুবই গুরুত্বপূর্ন ভুমিকা পালন করে।
ভার্মি কম্পোস্ট প্লান্ট তৈরীঃ উন্নত ও টেকসই কৃষির উন্নয়নে সমৃদ্ধির গণিপুর ইউনিয়নে সদস্যদের মাঝে কেচো সার উৎপাদনে ব্যাপকভাবে সহায়তা করা হচ্ছে। বাগমারার গণিপুর ইউনিয়নে ব্যাপকভাবে পান চাষ ও সবজি চাষ হয়ে থাকে। সমৃদ্ধির উদ্দোগ উন্নয়ন কর্মকর্তার পরামর্শে কৃষকরা কেঁচো সারের সূফল পেয়ে এই সার উৎপাদনে এবং ব্যবহারে ব্যাপক উদ্বুদ্ধ হয়েছে।
সমৃদ্ধি বাড়িঃ সমৃদ্ধি বাড়ী তৈরী কর্মসূচির একটি উল্লেখযোগ্য কাজ। গণিপুর ইউনিয়নে ৫০টি সমৃদ্ধি বাড়ী গড়ে তোলা হয়েছে। সমৃদ্ধি বাড়ীগুলো দেখে পাশের বাড়ীগুলোও উদ্বুদ্ধ হয়ে স্বউদ্দোগে সমৃদ্ধি বাড়ী গড়ে তুলছে। সদস্যরা সমৃদ্ধি বাড়ী থেকে প্রতিমাসে ৬০০০-৭০০০ টাকা করে আয় করছে।
আয়বৃদ্ধিমূলক কার্যক্রম বিষয়ক প্রশিক্ষণঃ গ্রামীন অর্থনীতি কৃষির উপর নির্ভরশীল। গণিপুর ইউনিয়নে মানুষ বিভিন্ন ধরনের কৃষি কাজের সাথে জড়িত। সমৃদ্ধি কর্মসূচি আয়বৃদ্ধিমূলক ঋণ নিয়ে পানচাষ,সব্জি চাষ,গাভী পালন, গরুমোটাতাজাকরণ,ছাগল পালন, মাছচাষ,হাসমুরগী পালন কওে থাকে। তারা আধুনিক পদ্ধতিতে চাষ করানোর জন্য এবং চাষ কওে যাতে ভাল লাভবান হতে পাওে সেই লক্ষে সদস্যদের জন্য আয়বৃদ্ধিমূলক প্রশিক্ষন প্রদান করা হয়ে থাকে। গণিপুর ইউনিয়নে বিভিন্ন আয়বৃদ্ধিমূক বিষয়ে প্রায় ৮৩৮ জনকে এই প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে।
আর্থিক সহায়তা কার্যক্রমঃ সামাজিক উন্নয়নের পাশাপাশি অর্থনৈতিক উন্নয়ন খুবই জরুরী । দরিদ্র জনগোষ্ঠীর অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য সমৃদ্ধি কর্মসূচির আওতায় আয়বৃদ্ধিমূলক,সম্পদ সৃষ্টি ও জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন ঋণ প্রদান করা হয়ে থাকে। ডিসেম্বর ২০২০ পর্যন্ত সমৃদ্ধি আওতায় সদস্যদের মাঝে ২৪৯২৫২০০/= টাকা বিতরণ করা হয়েছে। সদস্যরা সহজ শর্তে এই ঋণ গ্রহন করে বিভিন্ন আইজিএ কার্মকার্ন্ড পরিচালনা করে ব্যাপক লাভবান হয়েছেন। ১৭৩৩১০১৯/= ঋণস্থিতি রয়েছে।
সমৃদ্ধি কর্মসূচির আওতায় ইউনিয়নে পরিচালিত কার্যক্রমসমূহ:
- স্বাস্থ্যসেবা ও পুষ্টিবিষয়ক কার্যক্রম;
- শিক্ষা কার্যক্রম;
- উপযুক্ত ঋণ কার্যক্রম;
- উদ্যমী সদস্য পুনর্বাসন কার্যক্রম;
- আর্থিক সহায়তা কার্যক্রম;
- বিশেষ সঞ্চয় কার্যক্রম;
- শতভাগ স্যানিটেশন ও হাতধোয়া (পরিবার ও প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে);
- ক্রিড়া ও সংস্কৃতি কার্যক্রম;
- অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা কার্যক্রম;
- সমৃদ্ধ বাড়ি তৈরি (বসতবাড়ির জমির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিতকরণ);
- ভার্মি কম্পোষ্ট/কেঁচোসার উৎপাদন (রাসায়নিক সারের বিকল্প);
- সমৃদ্ধি ওয়ার্ড সমন্বয় কমিটি গঠন ও সমৃদ্ধি কেন্দ্রঘর স্থাপন;
- অবকাঠামোগত উন্নয়ন;
- সৌরবিদ্যুৎ;
- ঔষধী গাছ ‘বাসক’ চাষাবাদ;
- আয়বৃদ্ধিমূলক কার্যক্রম বিষয়ক প্রশিক্ষণ;
- যুব প্রশিক্ষণ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি
এক নজরে ২০২০ সালের অর্জনঃ
- ৪১৩২৫ (সমৃদ্ধি কর্মসূচির অধীনে মোট জনসংখ্যা)
- ২৬৩০৫০০০/- (২০২০ সালে) ১৩০৩৪৪০০০/- ( এ পর্যন্ত) (সমৃদ্ধির ঋণ বিতরণ)
- ৮০০ (২০২০ সালে) ৫১৯৯ ( এ পর্যন্ত) (শিক্ষাকেন্দ্রর শিক্ষার্থী)
- (২০২০সালে) ৫০০ (এ পর্যন্ত) স্যানিটারি ল্যাট্রিন বিতরন
- ১৫ (২০২০ সালে) ৯০ ( এ পর্যন্ত) (ছানি অপারেশনকৃত ব্যক্তি)
- ৭৭(২০২০ সালে) ৩৩২২ ( এ পর্যন্ত) (পরিপোষক ভাতা প্রাপ্ত প্রবীণ)
- ২৬৩৭ (২০২০ সালে) ২০০৫৭ ( এ পর্যন্ত) (স্বাস্থ্যকার্ড বিক্রি)
- (২০২০ সালে) ০৮ ( এ পর্যন্ত) উদ্যোমী সদস্য পুনর্বাসন
- (২০২০ সালে)৬ ( এ পর্যন্ত) (বিশেষ সঞ্চয়ী হিসেবে অন্তভূক্ত সদস্য)
- (২০২০ সালে) ৩২ ( এ পর্যন্ত) (চলমান শিক্ষাকেন্দ্র)
- (২০২০ সালে) ৩০( এ পর্যন্ত)(সমৃদ্ধ বাড়ি তৈরি)
- (২০২০ সালে) ০৯( এ পর্যন্ত) সমৃদ্ধি কেন্দ্র নির্মান
- ৬৫৬ (২০২০ সালে) ৩৬৩৩ ( এ পর্যন্ত) (স্ট্যাটিক ক্লিনিক আয়োজন)
- ৯১১৩ (২০২০ সালে) ১০৭৫১৩ ( এ পর্যন্ত) কৃমিনাশক ট্যাবলেট বিতরণ
- ২০ (২০২০ সালে) ৭৮৪ ( এ পর্যন্ত) (স্যাটেলাইট ক্লিনিক আয়োজন)
- (২০২০ সালে) ৫০( এ পর্যন্ত) ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট স্থাপন
- ৩৫১০(২০২০ সালে) ৩৫৮৪৪( এ পর্যন্ত) পুষ্টিকনা ট্যাবলেট বিতরণ
- ১৭৩১৫(২০২০ সালে) ১১১৩৮০( এ পর্যন্ত) আয়রন ট্যাবলেট বিতরণ
- ৭৭২৭২৭ (২০২০ সালে) ১৮৬৪৪৪৬ ( এ পর্যন্ত) ট্যাবলেট বিতরণ
- ২০৭১৫(২০২০ সালে) ৬৪৩৫৫( এ পর্যন্ত) ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট বিতরণ
- ২২৫ জন(২০২০ সালে) ৮৩৮ ( এ পর্যন্ত) (প্রশিক্ষণ)